Grameen Bank Execute National Condolence Day

গ্রামীণ ব্যাংকে জাতীয় শোক দিবস পালন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৩তম মৃত্যবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালন করেছে গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। শোক দিবস উপলক্ষে ১৪, ১৫ ও ১৬ আগস্ট ব্যাংকের সকল শাখা, এরিয়া অফিস, জোনাল অফিস, জোনাল অডিট অফিস ও প্রধান কার্যালয়ের সকল স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা কালোব্যাজ ধারণ করেন। ১৫ই আগস্ট জাতীয় পতাকা অর্ধনিমিত রাখা হয়। এছাড়া চালু করা হয় স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মস চি। ১৪ই আগস্ট শোক দিবস উপলক্ষে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে দোয়া ও মাহফিলের আয়োজন করা হয়। উক্ত দোয়া মাহফিল ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) বাবুল সাহা প্রধান অতিথি ছিলেন। ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপকের মধ্যে আবুল কাশেম মোহা. মোকতাদুর রহমান, বেলায়েত হোসেন, তাজুল ইসলাম, খান শাহজাহান আলী, সৈয়দ মোঃ আলমগীর, আবুল খায়ের মনিরুল হক, জাহাঙ্গীর হোসেন হাওলাদার, নিপুল কুমার বিশ্বাস, রনজিত কুমার সাহা, মোস্তফা কামাল উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া ব্যাংকের অন্যান্য নির্বাহী ও স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। দোয়া মাহফিল বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য শাহাদত বরণকারীদের জন্য রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। তাদের পরিবারের অন্য সদস্যদের সুস্বাস্থ্য কামনা করা হয়।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি

GB SCHOLARSHIP AND HIGHER EDUCATION LOAN PROGRAM

গ্রামীণ ব্যাংকের ‘শিক্ষাবৃত্তি’ এবং ‘উচ্চ শিক্ষাঋণ’ কর্মসূচি 

 
দরিদ্র মানুষের কল্যাণে গ্রামীণ ব্যাংক ১৯৭৬ সালে জামানতবিহীন ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচি প্রচলন করে| এ কর্মসূচি সফলভাবে এগিয়ে যাওয়ায় ব্যাংক পর্যায়ক্রমে আরো কল্যাণমুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে| তারমধ্যে গ্রামীণ ব্যাংকের সম্মানিত সদস্যদের ছেলে-মেয়ে; অর্থাৎ তাঁদের দ্বিতীয় প্রজম্মকে বিকশিত করার জন্য ১৯৯৭ সালে নামমাত্র সার্ভিস চার্জ (শিক্ষাকালীন সময়ে ০% এবং শিক্ষা সমাপ্তির পর ৫%, যা শিক্ষা সমাপ্তির এক বছর পর হতে ঋণসহ কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য) নিয়ে ‘উচ্চ শিক্ষাঋণ কর্মসূচি শুরু করা হয়| পাশাপাশি ঋণগ্রহিতা সদস্যগণের সন্তানদের উত্তম ফলাফল অর্জনে উৎসাহ প্রদান ও মেধা লালনের লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে ‘শিক্ষাবৃত্তি’ এর প্রচলন করা হয়|

‘উচ্চ শিক্ষাঋণ’ কর্মসূচির আওতায় ডিসেম্বর’১৭ পর্যন্ত  ৫৩ হাজার ৮৮২ জন ছাত্র/ছাত্রীকে ৩৭৪.৭২ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করা হয়েছে| তাদের মধ্যে  ছাত্র ৪০ হাজার ৯৩৭ জন এবং ছাত্রী ১২ হাজার ৯৪৫ জন| এ ঋণ নিয়ে তারা সাধারণ বিষয়, এমবিবিএস, প্রকৌশলী ও কৃষি বিষয়ে স্নাতক/স্নাতোকোত্তর এবং বিবিএ/এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করছেন| এদের মধ্যে ১০ হাজারের ঊর্ধ্বে শিক্ষার্থী শিক্ষা সমাপ্ত করে দেশে-বিদেশের সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করছেন| উল্লেখ্য কর্মরতদের মধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক এমফিল/পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সম্পৃক্ত হয়েছেন|

গ্রামীণ ব্যাংকের ‘শিক্ষাবৃত্তি’ কর্মসূচির আওতায় ডিসেম্বর’১৭ পর্যন্ত ব্যাংকের সম্মানিত ঋণগ্রহিতা সদস্যগণের ২ লক্ষ ৬১ হাজার ১২৮ জন মেধাবী সন্তানকে ৪৭.৮৫ কোটি টাকা শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে| এদের মধ্যে  ছাত্র ১ লক্ষ ৫ হাজার ৫৭৯ জন এবং ছাত্রী ১ লক্ষ ৫৫ হাজার ৫৪৯ জন| প্রাথমিক, নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়সহ সাংস্কৃতিক ক্যাটেগরিতে প্রতিবছর এ বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে| উল্লেখ্য, মাঠ পর্যায়ে উক্ত ৫টি ক্যাটেগরিতে বৃত্তি লাভকারীদের মধ্য থেকে প্রধান কার্যালয় পর্যায়ে প্রতি ক্যাটেগরিতে সেরাদের সেরা নিয়ে আরো ৫টি সেরা বৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে অর্থাৎ তারা হন সারা গ্রামীণ ব্যাংকের মধ্যে বৃত্তি লাভকারী সেরা ৫ মেধাবী| এ কর্মসূচিতে ছাত্রীদের জন্য ৫০% সংরক্ষিত রেখে বাকি ৫০% ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যোগ্যতার ভিত্তিতে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়ে থাকে|

গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষাঋণ ও শিক্ষাবৃত্তি ছাড়াও দেশের মধ্যে Asian University for Women, Chittagong (সদস্য ও কর্মীদের কন্যাসন্তান) এবং বিদেশে Khazanah Asia Scholarship Program, Malaysia এর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে সদস্যের সন্তানরা স্কলারশীপ নিয়ে লেখাপড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে|

অপরদিকে গ্রামীণ ব্যাংকের কর্মীদের প্রদত্ত মাসিক চাঁদার ভিত্তিতে গঠিত ‘কর্মীকল্যাণ তহবিল’ কর্মী ও তাদের পরিবারের বিভিন্ন কল্যাণমুখী কাজ করা হয়ে থাকে| তন্মধ্যে কর্মীদের সন্তানদের মেধা লালনে উৎসাহ দেয়ার জন্য প্রাথমিক, নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ফলাফলের ভিত্তিতে সনদপত্রসহ এককালীন বৃত্তি প্রদান করা হয়| গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠ পর্যায়ের বিভিন্ন স্তরে এবং প্রধান কার্যালয় পর্যায়ে এ বৃত্তি প্রতিবছর প্রদান করা হয়ে থাকে| এরই ধারাবাহিকতায় গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) রতন কুমার নাগ ২১ জানুয়ারি তারিখ, সোমবার সালের পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে গ্রামীণ ব্যাংক, প্রধান কার্যালয় পর্যায়ে কর্মরত সহকর্মীদের ৫১ জন মেধাবী সন্তানদের মাঝে বৃত্তি ও সনদপত্র বিতরণ করেন| শুরু থেকে ডিসেম্বর’১৭ পর্যন্ত সহকর্মীদের ১০ হাজার ৫৯৬ জন সন্তানকে ৪ কোটি টাকার ঊর্ধ্বে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে|
IMG_6869

গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা  পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) রতন কুমার নাগ
বৃত্তিপ্রাপ্ত সহকর্মীর মেয়ে সেতু আক্তার চিনি-কে সনদপত্র প্রদান করছেন।
পাশে তার মা-বাবা ও গ্রামীণ ব্যাংকের নির্বাহীগণ।

 

IMG_7038

বৃত্তিপ্রাপ্ত সহকর্মীদের সন্তানদের মাঝে গ্রামীণ ব্যাংকের
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) জনাব রতন কুমার নাগ।

GRAMEEN BANK EARNED RECORD PROFIT


প্রিন্ট সংস্করণ

গ্রামীণ ব্যাংকের মুনাফা অর্জনের রেকর্ড

gblogo

প্রতিষ্ঠার পর থেকে সালেই সবচেয়ে বেশি পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে গ্রামীণ ব্যাংক। এ বছর ব্যাংকটি ৩১০ কোটি টাকার পরিচালন মুনাফা অর্জন করেছে, যা আগের বছরের ২৬৬ কোটি টাকার চেয়ে ৪৪ কোটি টাকা, অর্থাৎ ১৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি। গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে গত বছরের আর্থিক সূচকের চিত্র তৈরির কাজ শেষ করা হয়েছে বলে প্রথম আলোকে জানান ব্যাংকটির ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রতন কুমার নাগ। তিনি সালের অক্টোবর থেকে ব্যাংকটিতে এ দায়িত্ব পালন করছেন।

গ্রামীণ ব্যাংক সূত্র জানায়, এই প্রতিষ্ঠানে সরকারের বিনিয়োগ ২০ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। এর বিপরীতে সাল পর্যন্ত সরকার ২৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা লভ্যাংশ পেয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটিতে ঋণগ্রহীতা শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ৬৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। এর বিপরীতে তাঁরা এ পর্যন্ত ১৮৫ কোটি ১৫ লাখ টাকা লভ্যাংশ পেয়েছেন।

গ্রামীণ ব্যাংক সাল থেকে প্রতিবছর শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিয়ে যাচ্ছে। তার আগে মুনাফা বেশি না হওয়ায় লভ্যাংশ দেওয়া সম্ভব হতো না বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত এমডি। গ্রামীণ ব্যাংক সর্বশেষ সালে লভ্যাংশ হিসেবে সরকারকে ৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা এবং ঋণগ্রহীতা শেয়ারহোল্ডারদের ১৯ কোটি ২৬ লাখ টাকা দিয়েছে বলেও জানান রতন কুমার নাগ।

গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে আরও জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি সালে প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে এবং ১০ লাখ নতুন সদস্য নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকটি সালে ঋণ দিয়েছিল ১৮ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা। সেই হিসাবে ঋণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৮ শতাংশ।

সূত্রমতে, পরিচালন মুনাফা অর্জনে রেকর্ড হলেও সব খরচ বাদ দেওয়ার পর তা কিছুটা কমবে। যেমন সালে পরিচালন মুনাফা ২৬৬ কোটি টাকা হলেও খরচের পর নিট মুনাফা দাঁড়িয়েছিল ১৩৯ কোটি টাকা।

বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংকের ৯০ লাখ সদস্য রয়েছেন। আর প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারীর সংখ্যা ২১ হাজার। কর্মচারীরা গ্রামীণ ব্যাংকের বেতনকাঠামো অনুযায়ী বেতন-ভাতা পেয়ে থাকেন। রতন কুমার নাগ জানান, সরকারি বেতনকাঠামো অনুসরণ করেই তৈরি করা হয় গ্রামীণ ব্যাংকের বেতনকাঠামো।

গ্রামীণ ব্যাংকে পূর্ণাঙ্গ পরিচালনা পর্ষদ নেই ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে। লম্বা সময়ের জন্য পূর্ণ দায়িত্বে কোনো এমডি পায়নি ব্যাংকটি। সালের ১১ মে এই ব্যাংকের এমডি পদ থেকে সরে দাঁড়ান নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এরপর থেকেই ব্যাংকটি ভারপ্রাপ্ত এমডি দিয়ে চলছে।

এদিকে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচনের সময়ও ঘনিয়ে আসছে। সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রতিষ্ঠানটির পর্ষদ সদস্যদের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সরকারের নিয়োগ করা চেয়ারম্যানসহ তিন পরিচালক দিয়েই চলছে। গ্রামীণ ব্যাংকের ১২ সদস্যের পর্ষদের বাকি ৯ জন ঋণগ্রহীতা সদস্য।

গ্রামীণ ব্যাংক (পরিচালক নির্বাচন) বিধিমালা সংশোধনের একটি খসড়া আইন মন্ত্রণালয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা (ভেটিং) করছে। খসড়াটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে ফেরত এলেই জারি করা হবে নতুন প্রজ্ঞাপন।

নতুন প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী পরিচালক নির্বাচন আয়োজনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হবেন রাষ্ট্রায়ত্ত কোনো ব্যাংকের একজন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি)। আর দুই নির্বাচন কমিশনার হবেন গ্রামীণ ব্যাংকেরই দুজন মহাব্যবস্থাপক। মহাব্যবস্থাপকদের বেছে নেবেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান।

প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং পরে অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজের নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালক নির্বাচনের চেষ্টা করেও সরকার ব্যর্থ হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান খন্দকার মোজাম্মেল হক যখন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে ওই পদ্ধতির নির্বাচন থেকে সরে আসার আবেদন জানান, তখনই প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক নির্বাচনের বিধিমালা সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।

Source: Prothom-alo

GRAMEEN BANK ON TRACK TO LOG ITS HIGHEST PROFIT

gbGrameen Bank is on course for record profit in what can be described as a pat on the back to the stewardship of the three government-appointed directors and the acting managing director.

The Nobel Prize-winning organisation recorded Tk 310 crore as operating profit , up 16.54 percent year-on-year, according to Ratan Kumar Nag, acting managing director of the bank.

“This is the highest operating profit achieved by Grameen Bank,” said Nag, who has been serving as the acting MD since October.

The record operating profit, which came on the back of increased loan disbursement, recovery and beefed-up monitoring by the head office, paved the way for the microlender to log in its highest net profit in its 35-year history.

The bank may post a net profit of about Tk 220 crore , which would be an increase of 58 percent from a year earlier.

The net profit figure will become available next month after deducting all expenses. The previous highest net profit was recorded — Tk 145.48 crore.

The sharp rise in both operating profit and net profit came despite fully implementing the salary for its 21,000 employees in line with the government’s salary for the public sector.

Grameen Bank officials said the new pay-scale encouraged the employees to put in more efforts in lending and recovering loans.

The head office undertook month-based activities and follow-up programmes from the very first month of the year and it continued , said the officials.

The acting managing director himself visited zonal offices and maintained regular contacts with managers at branch, area and zone levels to give a boost to the bank’s activities and targets.

Senior officials were also sent to field offices for visits. As a result, the employees were motivated.

Nag even talked to senior managers over Skype several times during the course of the year, said another banker.

The bank has been distributing dividends among its shareholders .

Before that, it could not pay dividends as the amount of profit was low and the central bank instructed Grameen Bank to keep the profit in its disaster fund.

However, the microcredit lender has been giving out 30 percent annual dividends to its 62 lakh shareholders.

In December last year, the government received Tk 6.17 crore in dividend thanks to its 25 percent stake in the bank.

The government received a total of Tk 25.23 crore in dividends against its total investment of Tk 20.58 crore in the bank in the last three decades.

The borrower-shareholders received Tk 185.15 crore in dividends against their combined investment of Tk 64.20 crore.

Grameen Bank’s net profit came down sharply following the implementation of the national pay-scale for its employees retrospectively. The lender had to spend Tk 450 crore on the additional salary expenses.

Last year, Grameen Bank, founded by Nobel laureate Muhammad Yunus, added about 10 lakh new members to take the total past 90 lakh.

The bank disbursed Tk 24,000 crore last year, up 28 percent from Tk 18,754 crore . Its outstanding loans rose Tk 2,600 crore in the year to stand at Tk 14,000 crore at the end of the year.

Last year, the bank, which has 99 percent loan recovery record, also recovered Tk 115 crore in bad loans.

The bad loan recovery was also the highest, and came on the back of year-long activities and monitoring of the bank.

In a statement, the bank said 26 zones in which the bank operates were hit by floods earlier last year.

As a result, the bank had stopped collecting instalments in those areas and stood by the victims with relief and rehabilitation efforts such that the affected members can stand on their own feet at the earliest.

The bank has not resumed instalment collection in Sunamganj and Netrokona, the two most flood-affected areas, yet.

“The momentum will continue ,” Nag added.

Source: The Daily Star 

Grameen Bank crossed the milestone of 14 Thousand Crore taka loan outstanding.

14-Thousand-Crore-1

Grameen Bank crossed the milestone of 14 Thousand crore taka loan outstanding. On this occasion, a meeting was held at Grameen Bank Head office under the presidency of Professor Muzammel Haque, Chairman of the board of directors. The Bank’s acting Managing Director Mr. Ratan Kumar Nag along with all the top executives was present at the meeting. This year in the month of January, Grameen Bank crossed the milestone of loan outstanding 12 thousand crore taka and crossed 13 thousand crore taka in the month of May.

Grameen bank’s loan outstanding was 1,260 crore taka, it reached 9,203 crore taka , it became 11,824 crore taka and before it reached 14,030 crore taka. It is to be observed here that, to meet the increased expanses due to initiating the new pay-scale, with everyone’s sheer effort, Grameen Bank’s loan outstanding has increased to 4,827 crore taka over the last two years.

Grameen Bank has achieved the highest record in loan disbursement and increase in loan outstanding.  Grameen Bank’s loan outstanding increased to 2,206 crore taka. In the last 12 working days alone, the loan disbursement was a total of 1,215 crore taka. It shows that Grameen Bank has the ability to distribute more than Tk. 100 crore every day.

14-Thousand-Crore-2

 

 

১৮,৯৬৯ কোটি টাকার ঋণ দিল গ্রামীণ ব্যাংক

Prothom-Alo

 

প্রথম আলো, বানিজ্য ডেস্কঃ

গ্রামীণ ব্যাংক চলতি বছরের প্রথম ১০ মাসে (জানুয়ারি-অক্টোবর) ১৮ হাজার ৯৬৯ কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে, যা গত বছর বিতরণ করা মোট ঋণের চেয়ে বেশি। গতবার ১৮ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা ঋণ দেয় ব্যাংকটি।

এক বিজ্ঞপ্তিতে গতকাল জানানো হয়, চলতি বছর প্রতি কর্মদিবসে গড়ে ১০২ কোটি এবং মাসে গড়ে ২ হাজার কোটি টাকার ঋণ দিয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক। বিতরণ করা ঋণের মধ্যে ৪০ শতাংশ কৃষি ও সবজি চাষে, ১৪ শতাংশ গবাদিপশু পালন ও মাছ চাষে, ১৭ শতাংশ ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্পে, ২০ শতাংশক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায় এবং অন্যান্য খাতে ৯ শতাংশ।

এ দিকে চলতি মাসে গ্রামীণ ব্যাংকের আদায়যোগ্য ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার কোটি টাকা। গত বছরআদায়যোগ্য ঋণের পরিমাণ ছিল ১১ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা।

palo-new-30112017

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের পাশে গ্রামীণ ব্যাংক

কালের কণ্ঠ
বাণিজ্য ডেস্ক   | ২৬ নভেম্বর
প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সদস্যদের পাশে রয়েছে গ্রামীণ ব্যাংক। এ বছর আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই দেশব্যাপী প্রবল বর্ষণ এবং উজান থেকে নেমে আসা পানির ঢলে দেশের উত্তরাঞ্চলসহ মধ্যাঞ্চল বন্যাকবলিত হয়েছে।

এতে গ্রামীণের ২৬টি জোনের ব্যাপক এলাকা কমবেশি বন্যাকবলিত হয়ে পড়ে। এই জোনগুলো হচ্ছে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, রংপুর, বগুড়া, নীলফামারী, গাইবান্ধা, নওগাঁ, কুড়িগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, যশোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, জামালপুর, শেরপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, নোয়াখালী, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জ জোন।

Pic1বন্যার শুরুতেই এই দুর্যোগ মোকাবেলার উদ্দেশ্যে ব্যাংকের এমডি রতন কুমার নাগের নির্দেশনায় প্রধান কার্যালয়ে কেন্দ্রীয়ভাবে গ্রামীণ ব্যাংকের একটি ‘বন্যা দুর্যোগ মোকাবেলা কমিটি’ গঠন করা হয়। এই কমিটি বন্যাদুর্গত জোনগুলোর সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করে বন্যা পরিস্থিতির নিয়মিত মনিটরিং করে। তারা বন্যাদুর্গত সদস্যদের দুর্যোগ মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় যোগাযোগ করে বন্যার তথ্য সংগ্রহ, কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ ও প্রজেকশনের উদ্দেশ্যে প্রধান কার্যালয়ে একটি ‘বন্যাসংক্রান্ত তথ্য কমিটি’ গঠন করা হয়। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী ব্যাংকের ২৬টি জোনের অন্তর্ভুক্ত ১৫৫ এরিয়ার ৬২৮টি শাখার ছয় লক্ষাধিক সদস্য-পরিবার এ বন্যায় সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ব্যাংকের সহকর্মীরা বন্যাকালীন প্রত্যেক বন্যার্ত সদস্যের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ করে তাদের পাশে থেকে দুর্যোগ মোকাবেলায় তাদের সহযোগিতা প্রদান করেন।

এ ছাড়া যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় গ্রামীণ ব্যাংকের একটি দুর্যোগকালীন তহবিল রয়েছে।
এবারও বন্যার প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে বন্যাদুর্গত এলাকায় কিস্তি আদায় বন্ধ রেখে ব্যাংকের দুর্যোগকালীন তহবিল থেকে বন্যার্ত সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হয়। পাশাপাশি সদস্যপ্রতি ন্যূনতম এক হাজার টাকা করে তিন কোটি ২৩ লাখ টাকা বিনা সুদে ঋণ বিতরণ করা হয়েছে এবং এ প্রক্রিয়া এখনো চালু রয়েছে।

এ ছাড়া স্বাস্থ্যঝুঁকি মোকাবেলায় স্থানীয় পর্যায়ে নিয়মিত স্বাস্থ্যক্যাম্পের আয়োজন করে বন্যার্তদের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়। পানি নেমে যাওয়ার পর ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসনে গ্রামীণ ব্যাংক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। যেসব সদস্যের গৃহ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের গৃহ নির্মাণ ও সংস্কারের জন্য বিনা সুদে গৃহ পুনর্বাসন ঋণ, দুর্যোগ পুনর্বাসন ঋণ প্রদানের ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। যেসব সদস্য ফসল ও ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের অতিরিক্ত পুঁজি হিসেবেও সহায়ক ঋণ হিসেবে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এসব ছাড়াও ব্যাংকের অন্যান্য স্বাভাবিক ঋণ কার্যক্রম জোরদার করে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত সদস্য ও সদস্য পরিবারের সংকট কাটিয়ে তাদের যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক কর্মময় জীবনপ্রবাহে ফিরিয়ে আনার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

ব্যাংকের এমডি রতন কুমার নাগ বলেন, ‘অতীতেও ব্যাংকটি দুর্যোগকালীন সময়ে তার সদস্যদের পাশে থেকেছে, এবারও সব সহযোগিতা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ রয়েছেন ব্যাংকের সব সহকর্মী। মানুষ হিসেবে এটা আমাদের সবারই নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব বলে আমরা মনে করি। ’

Grameen Bank’s profit rises, interest declines

Grameen Bank has earned good profit in recent months despite the lending rate cut by the present management, according to the latest data available from the bank.

The bank for the poor made a profit of Tk 1.02 billion (102 crore) in the first six months of this year as against the yearly profit of Tk 1.39 billion , reports BSS.

On the other hand, the bank is now charging lower rate of interest for lending to its members who mainly belong to the lower income groups of the society.

“We are now charging the highest 20.0 per cent interest against a loan though the ceiling of interest is 27.0 per cent fixed by the Microcredit Regulatory Authority (MRA),” said acting Managing Director of the bank Ratan Kumar Nag.

While talking to the news agency, he claimed the rate is the lowest among the microcredit organisations in the country.

Besides, he said, the rate of interest is even lower for various purposes.

For instance, the interest rate for education loan is 5.0 per cent and for buying house is 8.0 per cent.

“In addition, Grameen Bank offers interest-free loan to help rehabilitate beggars and other people who are struggling for a better life,” Nag said.

Apart from lowering the interest rate, the bank has also initiated exploring new areas of lending with the aim of bringing more people under its operations, the bank’s high official said.

“The bank has so far disbursed loan to 52,000 students for higher education while planning loan for helping medical graduates to establish hospitals in rural areas to provide poor people with better health services,” Nag said.

He said the bank is also providing loans to rural entrepreneurs who need financial support to expand their existing businesses.

“The expansion of loan operation coupled with efficient monitoring of its disbursement and recovery helped the bank increase its profit while cutting interest rate for the betterment of its low-income clients,” the acting MD said.

“We have increased field-level monitoring and launched Skype for maintaining communications with Regional Managers and field-level officials,” he added.

According to him, loan disbursement surged to Taka 187.54 billion last year from Taka 96.15 billion when the rate of loan recovery was 99.05 per cent against 97.37 per cent .

The number of the bank’s members or loan recipients increased from 8.341 million to 8.902 million and overdue loans also fell significantly in the recent months while it came down to 0.41 per cent in June this year from 0.55 per cent and two per cent , Nag said.

“All the bank’s indicators including profit, loan disbursement and recovery and number of beneficiaries are currently on a steady rise,” he said, adding that the bank has already brought all the villages of the country under its operation.

১শ’ কোটি টাকা মুনাফা করেছে গ্রামীণ ব্যাংক

Samakal Report-8-1-2017 (1)সমকাল প্রতিবেদক
প্রকাশ :দৈনিক সমকাল ০৮ জানুয়ারি
বড় অঙ্কের মুনাফায় ফিরেছে গ্রামীণ ব্যাংক। সদ্য সমাপ্ত সালে ক্ষুদ্রঋণ কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানটি ১০০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে। গ্রামীণ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সালের আর্থিক বিবরণী এখনও নিরীক্ষা (অডিট) হয়নি। নিরীক্ষা শেষে নিট মুনাফা হিসাব করা হবে। কর অব্যাহতি থাকায় গ্রামীণ ব্যাংক পরিচালন মুনাফা থেকে নিরাপত্তা সঞ্চিতি বাদ দিয়ে নিট মুনাফা হিসাব করে। খেলাপি ঋণের আদায় ভালো হওয়ায় নিরাপত্তা সঞ্চিতি কম রাখতে হয়। সালে গ্রামীণ ব্যাংক ১০৫ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায় করেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ড. ইউনূসের অব্যাহতির বছরে অর্থাৎ সালে তার আগের বছরের তুলনায় মুনাফা কমে যায়। সালে মুনাফা ছিল ৭৬ কোটি টাকা। পরের বছর তা কমে দাঁড়ায় ৬৮ কোটিতে। পরের দু’বছর মুনাফা বেশ বাড়ে। সালে ১৪৫ কোটি ও সালে ১৩৩ কোটি টাকা মুনাফা করে গ্রামীণ ব্যাংক। এরপর নানাবিধ অনিশ্চয়তার কারণে ব্যাংকটির মুনাফা ক্রমান্বয়ে কমছিল। সালে ৪৩ কোটি ৬০ লাখ টাকা মুনাফা করে। পরের বছর সালে মুনাফা নেমে আসে ২ কোটি ৪৩ লাখ টাকায়। গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রতন কুমার নাগ সমকালকে বলেন, সালে রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল না। প্রাকৃতিক দুর্যোগও বিশেষ হয়নি। ফলে সাধারণ মানুষের কর্মকাণ্ড বিশেষ বিঘি্নত হয়নি। এদিকে নতুন পে-স্কেল বাস্তবায়ন করায় কর্মীরাও নতুন উদ্যমে কাজ করেছেন। এতে ব্যাংকের সদস্য বেড়েছে। বেড়েছে ঋণ বিতরণ। আবার খেলাপি ঋণ আদায় বেড়েছে। ফলে ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে। গ্রামীণ ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক মোস্তফা কামাল জানান, নতুন নতুন উদ্যোগ ও কর্মসূচি গ্রহণ, কর্মীদের উদ্বুদ্ধকরণ এবং ব্যবস্থাপনার দক্ষতার কারণে পে-স্কেল দেওয়ার পরেও মুনাফা বেড়েছে। নতুন পে-স্কেলের কারণে গ্রামীণ ব্যাংকের পরিচালন ব্যয় ৪৫০ কোটি টাকা বেড়েছে বলে তিনি জানান। সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেন, গ্রামীণ ব্যাংককে পুনরুজ্জীবিত করতে কাজ শুরু হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক কীভাবে নতুন ভূমিকায় কাজ করতে পারে তা নিয়ে ভাবা হচ্ছে। নিট মুনাফা হিসাবের পর শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দেবে গ্রামীণ ব্যাংক। সাল থেকে গ্রামীণ ব্যাংক শেয়ারহোল্ডাদের ৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়ে আসছে। ব্যাংকটির ৭৫ শতাংশ শেয়ারহোল্ডার ঋণগ্রহীতা সদস্য এবং ২৫ শতাংশের মালিকানা সরকারের হাতে। সাল পর্যন্ত সরকার গ্রামীণ ব্যাংকে ১৯ কোটি ৪৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছে। এর বিপরীতে লভ্যাংশ পেয়েছে ১৯ কোটি ৬ লাখ টাকা। ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের গত ডিসেম্বর শেষে সারাদেশে শাখার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ৫৬৮টিতে। শুরু থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক লাখ ৪১ হাজার ৭৭২ কোটি টাকা ঋণ বিতরণ হয়েছে। গত বছর প্রতিষ্ঠানটি ঋণ বিতরণ করে ১৮ হাজার ৭৫৪ কোটি টাকা। ওই বছর আদায়যোগ্য ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা।